Da traduttori professionisti, imprese, pagine web e archivi di traduzione disponibili gratuitamente al pubblico.
why are you send me
আপনি কেন আমাকে বার্তা পাঠাচ্ছেন
Ultimo aggiornamento 2024-10-27
Frequenza di utilizzo: 1
Qualità:
why are you send me msg
আপনি আমাকে আমার নম্বর বার্তা পাঠান
Ultimo aggiornamento 2025-02-21
Frequenza di utilizzo: 1
Qualità:
can you send me your name
আমাকে আপনার নাম পাঠান
Ultimo aggiornamento 2023-08-23
Frequenza di utilizzo: 2
Qualità:
can you send me pussy?
তুমি কি পাঠাতে পারো?
Ultimo aggiornamento 2022-06-13
Frequenza di utilizzo: 1
Qualità:
Riferimento:
can you send me more picture
তুমি আমার সাথে সেক্স করবা কিনা বল
Ultimo aggiornamento 2023-10-14
Frequenza di utilizzo: 1
Qualità:
Riferimento:
can you send me your beautiful pic
Ultimo aggiornamento 2023-10-16
Frequenza di utilizzo: 1
Qualità:
Riferimento:
can you send me more nude picture ?
আপনি কি আমাকে আরও নগ্ন ছবি পাঠাতে পারেন?
Ultimo aggiornamento 2024-08-11
Frequenza di utilizzo: 2
Qualità:
Riferimento:
can you send me a picture of you
send me a pic of you
Ultimo aggiornamento 2020-12-29
Frequenza di utilizzo: 1
Qualità:
Riferimento:
if you dont mind can you send me bangali
আপনি যদি মনে না করেন তাহলে আমাকে বাংলা পাঠাতে পারেন
Ultimo aggiornamento 2023-05-28
Frequenza di utilizzo: 1
Qualità:
Riferimento:
if you dont mind can you send me your whatapp no
আপনি যদি কিছু মনে না করেন আপনি আমাকে আপনার ছবি পাঠাতে পারেন
Ultimo aggiornamento 2023-07-24
Frequenza di utilizzo: 1
Qualità:
Riferimento:
yo your pic. send me can you send me your picture
understood এর বাংলা
Ultimo aggiornamento 2025-02-05
Frequenza di utilizzo: 1
Qualità:
Riferimento:
can you send me your picture for making whatsapp group icon
হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ আইকন তৈরি করার জন্য আপনি আমাকে আপনার ছবি পাঠাতে পারেন?
Ultimo aggiornamento 2023-06-21
Frequenza di utilizzo: 2
Qualità:
Riferimento:
so he drew water for them and then retired to the shade , saying : ' o my lord , surely i have need of whatever good you send me '
অতঃপর মূসা তাদের জন ্ তুদেরকে পানি পান করালেন । অতঃপর তিনি ছায়ার দিকে সরে গেলেন এবং বললেন , হে আমার পালনকর ্ তা , তুমি আমার প ্ রতি যে অনুগ ্ রহ নাযিল করবে , আমি তার মুখাপেক ্ ষী ।
Ultimo aggiornamento 2014-07-02
Frequenza di utilizzo: 1
Qualità:
Riferimento:
so he watered ( their flock ) , and moved into the shade and prayed : " my lord , i have need of whatever good you send me . "
অতঃপর মূসা তাদের জন ্ তুদেরকে পানি পান করালেন । অতঃপর তিনি ছায়ার দিকে সরে গেলেন এবং বললেন , হে আমার পালনকর ্ তা , তুমি আমার প ্ রতি যে অনুগ ্ রহ নাযিল করবে , আমি তার মুখাপেক ্ ষী ।
Ultimo aggiornamento 2014-07-02
Frequenza di utilizzo: 1
Qualità:
Riferimento:
Attenzione: contiene formattazione HTML nascosta
binghope you are well.at ast time january 2010 you send me the price of muller mbj3 belt. now i don't know about the price of muller mbj3 belt.still some supplyer sell your product of our muller customer.sir i am thinking to purchese your belt but i don't know recent price of muller mbj3 n601 & n602 belt.if you give me details with price of n601 and n602 belt then it'll be very helpfull for me and also how can i get your product easyly please let me know
৭ই মার্চের ভাষণ গণতন্ত্রের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় দলিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জীবনে বহু ভাষণ দিয়েছেন। কিন্তু উপমহাদেশের মানচিত্র বদলকারী একাত্তরের মার্চের রেসকোর্স ময়দানের (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ভাষণটি নিঃসন্দেহে তার জীবনের শ্রেষ্ঠ ভাষণ। কোনো কোনো ঐতিহাসিকের মতে, মুজিব যদি এই দুর্ভাগা বাংলায় জন্মগ্রহণ না করে ব্রিটেন, আমেরিকা বা ফ্রান্সের মতো দেশে জন্ম নিতেন, তাহলে ৭ মার্চের ইতিহাস-বিখ্যাত ভাষণের জন্য বহু আগেই তিনি নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হতেন। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ আসলেই একটি ব্যতিক্রমধর্মী ঐতিহাসিক ভাষণ। এই একটি মাত্র ভাষণ সমগ্র বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতার মূলমন্ত্রে উদ্দীপ্ত করেছিল। কালজয়ী ওই ভাষণে ছিল স্বাধীনতার ঘোষণা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণা। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কামান-বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে অকুতভয় মুজিব বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন- ‘রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দেব, এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ।’ রাজনৈতিক কৌশলের দিক দিয়েও এ ভাষণের তুলনা হয় না। রাষ্ট্রকে ধ্বংস করার আহ্বান জানালেন, অথচ তাঁকে রাষ্ট্রদ্রোহী আইনত বলা ছিল অসম্ভব। কি পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু সেই ইতিহাস বিখ্যাত ভাষণ দিয়েছিলেন। ১৯৭০-এর ৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। ১৩টি মহিলা আসনসহ জাতীয় পরিষদে আসন সংখ্যা ছিল ৩১৩টি (৩০০+১৩=৩১৩)। এর মধ্যে অবিভক্ত পাকিস্তানের পূর্বাঞ্চল- পূর্ব পাকিস্তানের আসন সংখ্যা ছিল ১৬৯টি (১৬২+৭=১৬৯)। ৭ ডিসেম্বরের নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানের ১৬৯ আসনের মধ্যে শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ পায় ১৬৭টি আসন। ওই নির্বাচনে বহু রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করে। সামরিক আইনের অধীনে ওই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে আওয়ামী লীগ ১৬৭টি আসন পায়, বাকি ২টি আসন পায় পিডিপি। শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ শুধু জাতীয় পরিষদে নয়, প্রাদেশিক পরিষদেও একচেটিয়া বিজয় অর্জন করে। ওই নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানের ৩০০ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ পায় ২৮৮টি আসন। এ এক অবিশ্বাস্য স্মরণীয় বিজয়। ’৭০-এর জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের শতকরা ৯৮ জন ভোটার শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগকে সমর্থন করেন। ৭ ডিসেম্বরের নির্বাচনের পর তৎকালীন সামরিক প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান ’৭১-এর ৩ মার্চ ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করেন। কিন্তু পশ্চিম পাকিস্তানের পিপিপি নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো এবং পাকিস্তান সামরিক চক্র সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের কাছে অর্থাৎ আওয়ামী লীগের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যাপারে ষড়যন্ত্র শুরু করে। ষড়যন্ত্রকারীদের হাতের পুতুলে পরিণত হলেন সামরিক প্রেসিডেন্ট জে. ইয়াহিয়া খান। ’৭১-এর পহেলা মার্চ ১টা ৫ মিনিটে আকস্মিক এক বেতার ঘোষণায় ৩ মার্চ অনুষ্ঠেয় জাতীয় পরিষদ অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করা হয়। জাতীয় পরিষদ অধিবেশন স্থগিত হওয়ার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে গর্জে উঠে বাংলাদেশ (পূর্ব পাকিস্তান)। বেতারের ঘোষণা শুনে রাস্তায় নেমে আসে লাখো মানুষ। সে সময় ঢাকায় হোটেল পূর্বাণীতে আওয়ামী লীগ পার্লামেন্টারি কমিটির বৈঠক চলছিল। হাজার হাজার বিক্ষুব্ধ মানুষ নেতার নির্দেশের জন্য মিছিল সহকারে হোটেল পূর্বাণীতে সমবেত হন। জনতাকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান। বঙ্গবন্ধু ২ মার্চ ঢাকায় এবং ৩ মার্চ ঢাকাসহ সারাদেশে হরতাল আহ্বান করেন। ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বটতলায় ছাত্রলীগের সভা জনসমুদ্রে পরিণত হয়। ওই সভায় প্রথমবারের মতো স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা দেখা যায়। লাল-সবুজের এ পতাকায় হলুদ রঙে বাংলাদেশের মানচিত্র ছিল। স্বাধীনতার পর জাতীয় পতাকায় দেশের মানচিত্র না রাখার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। ৩ মার্চ বুধবার পল্টনে ছাত্রলীগের সভায় অনির্ধারিতভাবে বঙ্গবন্ধু উপস্থিত হন। ওই সভায় স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা ছিল দৃশ্যমান। বঙ্গবন্ধুকে তার উপস্থিতিতে স্বাধীন বাংলাদেশের জাতির পিতা ঘোষণা করে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেন পদাধিকারবলে ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ। পল্টনে ছাত্রলীগের এ সভায় বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা এবং স্বাধীন বাংলাদেশের সর্বাধিনায়ক ঘোষণা করা হয়। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি’ গানকে স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত নির্ধারণ করা হয়। সভায় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্তও গ্রহণ করা হয়। পল্টনে ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগের সভায় প্রধান অতিথি বঙ্গবন্ধু আবেগজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমি থাকি আর না থাকি, বাংলার স্বাধিকার আন্দোলন যেন থেমে না থাকে। বাঙালির রক্ত যেন বৃথা না যায়। আমি না থাকলে- আমার সহকর্মীরা নেতৃত্ব দিবেন। তাদেরও যদি হত্যা করা হয়, যিনি জীবিত থাকবেন, তিনিই নেতৃত্ব দিবেন। যে কোনো মূল্যে আন্দোলন চালাইয়া যেতে হবে- অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’ বঙ্গবন্ধু আগেই ঘোষণা করেছিলেন, ৭ মার্চ রোববার রেসকোর্স ময়দানে তিনি পরবর্তী কর্মপন্থা ঘোষণা করবেন। ৪ মার্চ থেকে ৬ মার্চ সকাল ৬টা থেকে ২টা পর্যন্ত সারাদেশে হরতাল পালনের আহ্বান জানান বঙ্গবন্ধু। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দুর্বার গতিতে আন্দোলন এগিয়ে চললো। সারাদেশে তখন একজন মাত্র নেতা। তিনি হচ্ছেন দেশের শতকরা ৯৮ জন মানুষের ভোটে নির্বাচিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। দেশের সামরিক শাসন চালু থাকলেও সামরিক সরকারের কথা তখন কেউ শুনছে না। শেখ মুজিবের কথাই তখন আইন। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সমগ্র বাংলাদেশ পরিচালিত হচ্ছে। সেই আন্দোলনমুখর পরিস্থিতিতে ঘনিয়ে এলো ৭ মার্চ। সবার দৃষ্টি ৭ মার্চের দিকে। ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে কি বলবেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ভাবিয়ে তুললো পাকিস্তান সামরিক চক্রকেও। কারণ তারা বুঝে গেছে, বাংলাদেশের মানুষের ওপর তাদের আর কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। দেশ পরিচালিত হচ্ছে বিরোধী দলের নেতা শেখ মুজিবের কথায়। এ অবস্থায় ৭ মার্চ শেখ মুজিব যদি রেসকোর্সের জনসভায় স্বাধীনতা ঘোষণা করে বসেন! চিন্তিত পাকিস্তান সামরিক চক্র কৌশলের আশ্রয় নিলেন। ৭ মার্চের একদিন আগে অর্থাৎ ৬ মার্চ জে. ইয়াহিয়া খান টেলিফোনে কথা বলেন পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা, আওয়ামী লীগ প্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে। পূর্ব পাকিস্তান সামরিক সরকারের তৎকালীন তথ্য কর্মকর্তা মেজর সিদ্দিক সালিকের গ্রন্থে’ এসব তথ্য রয়েছে। ৬ মার্চ জে. ইয়াহিয়া কি বলেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমানকে। ৭ মার্চের পূর্ব রাতে জে. ইয়াহিয়া টেলিপ্রিন্টারে শেখ মুজিবের কাছে একটি বার্তাও প্রেরণ করেন। সালিকের গ্রন্থে রয়েছে- একজন ব্রিগেডিয়ার জে. ইয়াহিয়ার সেই বার্তা ৭ মার্চের আগের মধ্যরাতে শেখ মুজিবের ৩২ নম্বরের বাড়িতে গিয়ে পৌঁছে দিয়ে আসেন। ৬ মার্চ জে. ইয়াহিয়া তার দীর্ঘ টেলিফোন আলাপে আওয়ামী লীগ নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বলার চেষ্টা করেন, ‘তিনি (বঙ্গবন্ধু) যেন এমন কোনো কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করেন, যেখান থেকে ফিরে আসার উপায় আর না থাকে।’ বঙ্গবন্ধুর কাছে প্রেরিত ইয়াহিয়ার বক্তব্যটি ছিল নিম্নরূপ। মেজর সালিক ওই বার্তাটি সংক্ষিপ্ত আকারে তার ডায়েরিতে লিখে রেখেছিলেন। বার্তায় জে. ইয়াহিয়া শেখ মুজিবকে অনুরোধ করেন, ‘অনুগ্রহ করে কোনো দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন না। আমি সহসাই ঢাকা আসছি এবং আপনার সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমি আপনাকে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, আমি আপনার আকাক্সক্ষা এবং জনগণের প্রতি দেয়া আপনার প্রতিশ্রুতির পুরোপুরি মর্যাদা দেব। আমার কাছে একটি পরিকল্পনা আছে- যা আপনাকে আপনার ছয় দফা থেকেও বেশি খুশি করবে। আমি সনির্বন্ধ অনুরোধ করছি, কোনো দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন না।’ ৬ মার্চ টেলিফোনে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আলোচনা, টেলিপ্রিন্টারে বঙ্গবন্ধুর কাছে বার্তা প্রেরণ করেও পুরোপুরি স্বস্তি পাচ্ছিলেন না জে. ইয়াহিয়া। ৬ মার্চ এও ঘোষণা করা হলো যে, ২৫ মার্চ ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। ৭ মার্চ রেসকোর্সে জনসভার বক্তব্য কি হবে- এ নিয়ে ৬ মার্চ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির দীর্ঘ বৈঠক হয়। জনসভায় বঙ্গবন্ধু কি বলবেন- এ নিয়ে বিভিন্নজন বক্তব্য রাখেন। একপক্ষের মত, বঙ্গবন্ধু যেন জনসভায় সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা প্রদান করেন। অন্যপক্ষ স্বাধীনতার সরাসরি ঘোষণা পরিহার করে আলোচনার পথ খোলা রাখার পক্ষে মত প্রদান করেন। সভা ৭ মার্চ সকাল পর্যন্ত মুলতবি রইল। ছাত্রলীগ এবং আওয়ামী লীগের কট্টরপন্থিরা বিভিন্নভাবে চাপ দিচ্ছিলেন বঙ্গবন্ধুকে ৭ মার্চের জনসভায় স্বাধীনতা ঘোষণা করার জন্যে। পরিস্থিতির চাপে ভীতসন্ত্রস্ত পূর্ব পাকিস্তান সামরিক সদর দফতর থেকে বিভিন্নভাবে শেখ মুজিব ও আওয়ামী লীগকে এই মেসেজ দেয়া হয় যে, ৭ মার্চ যেন কোনোভাবেই স্বাধীনতা ঘোষণা না করা হয়। ৭ মার্চ জনসভাকে কেন্দ্র করে কামান বসানো হয়। এমনকি আধুনিক অস্ত্র-শস্ত্র প্রস্তুত রাখা হয়। মেজর সিদ্দিক সালিক তার গ্রন্থে লিখেছেন, পূর্ব পাকিস্তানের জিওসি ৭ মার্চের জনসভার প্রাক্কালে আওয়ামী লীগ নেতাকে স্পষ্ট জানিয়ে দেন, ‘পাকিস্তানের সংহতির বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা হলে তা শক্তভাবে মোকাবিলা করা হবে। বিশ্
Ultimo aggiornamento 2014-03-11
Frequenza di utilizzo: 1
Qualità:
Riferimento:
Attenzione: contiene formattazione HTML nascosta